Thursday, 16 August 2018

August 15th at not give me this gift?

(১) সকাল থেকে মৌসুমী একটুও ফুরসত পাচ্ছে না বাচ্চাটাকে যে খাওয়াবে। বেচারি সেই কখন খেয়েছে মাঝ রাত্রে। তারপর তো সকাল হতে না হতেই মৌসুমীকে বিছানা ছেড়ে উঠে পড়তে হয়েছে ডেইলি রুটিন মাফিক। 
সৌম্য অফিস যাবে তার জন্য রান্না ক‍রা তার টিফিন গুছিয়ে দেওয়া, বিট্টুর স্কুলে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠান তাই তাকে তৈরী করে দেওয়া, তার পতাকার কাপড় লাঠির মধ্যে লাগিয়ে দেওয়া, আজ বিশেষ দিন তাই সাদা ড্রেসটা পরিয়ে দেওয়া, শ্বশুরের স্কুলে অনুষ্ঠান সদ্য রিটায়ার্ড হেড মাস্টার তাই ওনার‌ও যাওয়ার তাড়া তাই ওনাকে চা-টা করে দিয়ে, মৌসুমী চার মাসের চিত্রার কাছে গেলো তাকে খাওয়াতে। 

ঘরে ঢুকে আয়নায় চোখ পড়তেই প্রতিবিম্বতে ফুটে উঠল সদ্য প্রেশার কুকারের ঢাকনা খুলতে গিয়ে উপচে ওঠা গরম ডালের আস্তরণ কপালে ছ্যাঁকা দিয়ে লাল করে দিয়েছে। মৌসুমী কাপড়ের খুঁটে করে আলতো ভাবে তা মুঝতে গেলে, অমনি সৌম্য রুমাল আনতে এসে বলে, 
"আদিখ্যেতা, সাত সকালে মহারাণির সাজ হচ্ছে কাজকর্ম ছেড়ে দিয়ে এসে, যত্তোসব, ডিসগাস্টিং। অনেক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েগেছে তাই এতো বাড় বেড়েছে। আজ অফিস থেকে এসে সব কসমেটিক্সগুলো ড্রেণে ফেলে দেবো।"

শাশুড়ি ছুটে এসে, " বলি ও মৌসুমী বেশী বাড় বেড়েছো তাই না, ছেলেটা যে অফিস যাবে, বিট্টু ইস্কুলে যাবে তার বাস আসবে তোমার বাবা ইস্কুলে যাবে তাঁর ছাতাটা দেবে , তা নয় সাত সকালে ঢং করতে বসেছো?"
"মা আমি তো চিত্রাকে খাওয়াতে....."
"বলি ও মেয়ের পিছনে এতো সময় দিয়ে কি হবে বাছা, ও মেয়ে কি আমাদের উদ্ধার করবে? বরং নিয়ে যাবে সব। এতো লাই দিও না এখন থেকে, বুঝলে?"
"মা, এই তো সবে ......চার মাস!"

(২) "আমাদের দেশে কবে সেই ছেলে হবে
        কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।"

মাস্টারমশাই আপনি ছেলেদের কথায় বললেন কেন? তারাই কি তবে কেবল বড়ো বড়ো কাজ করবে আর আমরা বুঝি কিছুই করব না? জানেন তো মাস্টারমশাই ঠাকুমা বলেন আমার বেশী পড়াশুনা করে লাভ নেই, তার চেয়ে যেন হাতে হাতে মাকে সাহায্য করি। 

না রে মা, কথাটা আমি তোদেরকেই তো বললাম, তুই, মিলি, স্বপ্না, প্রিয়া, চম্পা এই যে তোরা কি সুন্দর করে শিশু শ্রেণী প্রথম শ্রেণীর বাচ্চারা কাঁদলে তাদের বড় হ‌ওয়ার কবিতা বলিস, তাদেরকে অন্ন নষ্ট করতে বারণ করিস, রোজ পড়া করিস, তৃতীয় শ্রেণী আর চতুর্থ শ্রেণীর দিদি দের সাথে হাত লাগিয়ে গাছে জল দিস, ক্লাসরুম পরিস্কার রাখিস, বাড়ি গিয়ে আবার মায়েদের কাছ ঘেঁষে তাদের কথা শুনিস, ক্লাসে বল্টুরা মারপিঠ করলে তাদের থামাস, তাদের ভুল ধরাস আর ওই গবেট গুলোকে দেখ দেশ জাতি শুধু ছেলে ছেলে করেই গেল, কাজে কম্মে এরা ঢ্যাঁড়স‌ই রয়ে গেল।

এই যে আজ ১৫ ই আগষ্টের দিনে কোথায় একটা ভালো কবিতা বলবি গান গায়বি তা না, গাইছে দেখো লুঙ্গি ড্যান্স লুঙ্গি ড্যান্স এই তো হচ্ছে মাথায় তোলার ফল। 
ধেড়ে খচ্ছর গুলো একটা কাজ‌ও এগিয়ে রাখেনি সকাল সকাল যে পতাকাটা তুলবো।
উফফফ। 

মা রে তোদের দেখেও যাতে এরা কিছু শেখে এগিয়ে আসে কাজে , কথার বুলিতে নয় তাই তো বললাম রে "আমাদের দেশে কবে সেই ছেলে হবে,
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে"।
শুনেই আনন্দে হেসে উঠে হাততালি দিয়ে উঠল দ্বিতীয় শ্রেণীর মেয়েটা।

নে এইবার চল দেখি তাড়াতাড়ি। কতো কাজ বাকি আছে, ফুল যোগাড় করেছিস.....দড়িটা কোথায় গেল.....

(৩)   "মাম্মি মাম্মি ইন্ডিপেন্ডেন্স্ ডে তো হয়ে গেল, এই ফ্ল্যাগ টা নিয়ে কি করবো এখন? বাড়িতে নিয়ে গেলে এটা তো গার্বেজ হবে।"
"হ্যাঁ, বাবু। থামো কোনো ডাস্টবিন দেখি চুপি করে ফেলে দেবো, কেমন! তুমি চুপ করে বসবে , লোকে দেখলে তো আবার পঞ্চাশটা জ্ঞান দেবে, মিডিয়া হবে, যত্তোসব, মিডিল ক্লাস ইনোসেন্ট।"

কিছুক্ষন পর মিসেস রক্ষীত "use me" র হলুদ পেটে ভরে দিয়ে এলেন তার ছেলের আজকের ইন্ডিপেন্ডেন্স্ ডে কে। দামী গাড়িটা বেরিয়ে যেতেই বস্তির তিন বছরের কালু দূর থেকে সবটা দেখে ছুটে এসে তুলে নিল পতাকাটা। সামনে দিয়ে গাড়ি বেরিয়ে যাচ্ছে হুস হুস করে, মালতি ছুটে এসে , ছেলেকে কোলে তুলে নিলো।

" ও মা তুমি কি পেয়েছো এটা?" এক গাল হাসি ভরা মুখ
"এতা কি?"
"জয় হিন্দ জয় হিন্দ বন্দেমাতরম বন্দেমাতরম"
"জ হিঁদ বঁদেমাতম জ হিঁদ"
পতাকায় লেগে থাকা ডাস্টবিনের ধূলো কালুর খালি গা পরিস্কার করে দিয়েছে।

(৪) "মা প্লীজ চলো না আমাদের সাথে। আমি কি এতোই খারাপ আমার সাথে থাকা যায় না? আজ 15th আগষ্ট আমার জন্মদিন তুমি আমাকে এই গিফ্ট টা দেবে না?
"না রে মা, আমি তো ভীষন লাকি তোর মতো মেয়ে পেয়েছি। তোকে যদি খারাপ বলি তবে যে আমি হিংসুটে রে মা।"
"তবে তোমার মেয়ে হতে পারিনি বলো?
তা নাহলে কেন যাবে না আমাদের সাথে। রোহিতের নতুন জবের জায়গায়?" 
দু'চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে তৃণার।

"মা রে আমার শাশুড়ি আমাকে অনেক অত্যাচার করেছিলেন। রোহিতের বাবার সাথে ভালোবাসার দূরত্বটা বেড়ে যাওয়ার কারণ ছিলো অনেকটাই এইটা। আমি বুঝি রে মা বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী কে জায়গা দিতে হয়। তাদের নতুন নতুন বিয়ে, ভালোবাসা, কাছকাছি এইগুলো তাদের সম্পর্ককে আরো মজবুত করে, যার ‌ওপর ভিত্তি করে সারাজীবনের সম্পর্কের ভীত তৈরী হয়ে যায় এই কয়েকটা বছর‌ই। এইসময় কারোর থাকা উচিত না, তুই মা হ বুঝবি রে পাগলি।
আর আমি তো যাবোই তোর যখন মেয়ে হবে ঠিক তোর মতো, তার সাথে খেলতে যাবো তো, তোর চাকরি ছাড়লে চলবে কেন?
আজ 15th আগষ্ট তোর জন্মদিন, তোকে যদি এইটুকু স্বাধীনতা না দিতে পারি তবে তো আমার লজ্জা রে...।"
আনন্দে তৃণা গলা জড়িয়ে ধরলো তার শাশুড়ি মায়ের।
"পাগলি আমার..."

(৫) "বলি এই যে বড়লোকের ঝি, দেশ স্বাধীন হলো, ইস্কুল স্বাধীন হলো, তা কি ভেবেছো নিজেকে তুমিও স্বাধীন হয়ে গেছো , তোমাকে ইস্কুলে যেতে দিয়েছিলুম বলে! শোনো তোমার বন্ধুরা ডাকতে এসেছিলো তাই তোমাকে ছেড়ে ছিলুম, অনেক হয়েছে স্বাধীনতা-টাধীনতা, নাও এইবার বাসন গুলো মাজতে বোসো।"

বাপ-মা মরা মুক্তো স্কুলের ড্রেসটা বদলে এসে বাসনগুলো মাজতে বসে গুনগুন করে ওঠে, "জয় হো, জয় হো..."
কাকার সংসারের যাবতীয় কাজ তাকেই করতে হয়। সামনের বছর মুক্তোর মাধ্যমিক।

(৬)আজ বেশ খানিকটা দেরী হয়ে গেছে, বাবু আজ মেরেই ফেলবে।
"এতক্ষনে আসার সময় হলো লাটের বাট?"
"না বাবু বোনটাকে ইস্কুলে নিয়ে গিয়েছিলুম।"
"কেন শুনি? এতো সকালে কি লেখাপড়ার ভূত চাপলো নাকি?"
"আজ স্বাধীনতা দিবস....তাই...."
"এ্যাঁ স্বাধীনতা, হা হা হা। বলি বোন কি পুলিশ অফিসার হবে নাকি আইপিএস অফিসার হবে? স্বাধীনতা মারাচ্ছে। কাজ কর ছোঁড়া। খাবার না জুটলে না অফিসার পেছন দিকে বেরাবে ,বুঝলি!"

রাজু দূরের পোষ্টারে কিরণ বেদীর ছবির দিকে তাকিয়ে থাকে এক দৃষ্টিতে।

(৭) সবে দু' মাস হয়েছে রেশমী এসেছে শেফালি আর আজমীরের বাড়িতে। আজ শেফালির বাবার অফিসে ১৫ ই আগষ্টের পতাকা উত্তোলন আর খাওয়া-দাওয়া আছে পুরো পরিবারের। আজমীর তার মেয়েকে নিয়ে শ্বশুরের অফিসের দিকে র‌ওনা হলো স্নান-টান সেরে। 
আজমীরকে দেখেই বিনয় বাবু একগাল হেসে বললেন, "এসে গেছিস তোরা। আয় আয়।"
"না বাপি আমি আর রেশমী এসেছি তোমার মেয়ে আসেনি, ও আম্মুকে দেখতে গেছে হাসপাতালে।"
"ও! ভালো করেছে ভালো করেছে। তা হ্যাঁ রে তোর মা এখন কেমন আছে?"
"আগের থেকে ভালো।"
"আচ্ছা এইবার চল পতাকা তোলা হবে।"

বেদীর দিকে যেতেই মিঃ দাস বলে উঠলেন,
"আরে এ আপনার জামাই না?"
"হ্যাঁ"
"মশাই আপনি পারেন‌ও বটে। যার জন্য সমাজ আপনাকে একঘরে করলো, তাকে নিয়ে আদিখ্যেতা করছেন? মেয়ে পালালো বেজাতের সাথে , আর এখন‌ও নাতনিকে নিয়ে ঢং করছেন, সম্পর্ক রেখেছেন....সত্যি যত্তোসব।"
"মশাই আজ ১৫ ই আগষ্ট। স্বাধীনতার দিন। আজ নাতনিকে স্বাধীনতার পাঠ পড়াবো না তো আর কবে পড়াবো মশাই। ওকেও তো শেখাতে হবে এখন‌ও আপনাদের মতো কতো শাসক রয়ে গেছে দেশে। যাদের জন্য‌ই এতো সমস্যা।
চল আজমীর।"
রেশমীকে কোলে নিয়ে পতাকার দড়ি ধরলেন বিনয় বাবু।

জয়ন্তী কর্মকার
ছবি-নিজস্ব


(1) The child has not eaten since morning seasonal no respite. When in the middle of the night were poor. Then I have to get up out of bed early morning mausumike daily routine.
Majestic office would be for him to cook his tiffin packed paid Bittu school occasion of Independence Day celebrations, so she made to her flag clothes rod in the attached, the special white dress set on, father-in-school program recently retired head master, so his so it goes with him at tea, seasonal Chitra four months was to feed him.

Last fall was reflected in the eyes of the mirror into the house pratibimbate went over to open the lid of the pressure cooker burns on the forehead with a red-hot layer has a branch. Mujhate seasonal clothes over and tap it once again, and immediately come to the majestic napkins,
"Fuss, at seven in the morning left the duties of maharanira harness, yattosaba, disagastim. This growth has increased so much freedom to be passed. Today, I will leave office at the kasametiksagulo drene."

Mother ran, "offering more growth and seasonal berecho do so, he will be in office, can be Bittu school bus will come to school with his father to give away the umbrella, is to ring basecho seven in the morning?"
"Mom, I treat citrake ....."
"What happens with so much time to sort out the wrinkles and the daughter, and the daughter will rescue us? It would take all. So from now on, do not lie, you know?"
"Mom, this is just four months ......!"

(Ii) "When our country is the son
you have to build up you with your work not your tale."

And let the words you said to the boys, why? But what they will work just great, and we do not understand anything? And let you know my grandmother was not worth more study than help the mother hand.

Ray's mother, I toderakei I said, are you, Millie, Sapna, Priya, Champa these guys, what a beautiful child class first-class children cry for their big the poem say, they eat to lose forbids Chris, Rose read Chris, the third class sister of the fourth class and put his hand to the tree water dishes, even leave the classroom clean, went back home to their mothers heard from the side, the class baltura marapitha Thamasa them, they go boom, and the bone-headed mistakes people into the country and see the boy was the only son, the kamme dhyamrasai they stayed.

This is the 15th day of August is a good poem does not say gayabi music, singing lungi dance lungi dance on the head, this is the result of withdrawals.
Khacchara the otter did not come to work early in the morning that a flag pull.
Uphaphapha.

Ray's mother came forward with you and yet so they learn to work, so I can not talk bulite Ray "When the son of our country,
you have to build up you with your work not your tale".
She stood up and clapped their hands and laughed and cried with joy after hearing the second class.

Now let's see whether early. How many jobs have left, rope ..... Where did you get the flowers .....

(3) "mommy mommy was so indipendens Day, the flag of what am I now?'ll take you home if it's garbage."
"Yes, sir. Hold down silently'll see any trash cans, and how! You sit quietly, they will see the wisdom of the fifty again, to the media, yattosaba, Innocent Middle Class."

After a while Mrs. raksita "use me" the yellow came out of his son's stomach filled indipendens Day is today. Expensive car to go out and look at it all from a distance slum Kalu three-year-old picked up the flag and ran. Husa husa going out with the car in front of it, Malati came running, took the boy into his arms.

"And Mom did you do it?" A smile filled the face of the cheek
"What this is?"
"Jai Hind Jai Hind bandematarama bandematarama"
"Bamdematama h h himda himda"
Kalu flag stick dumps the dust has cleared an empty stomach.

(4) "Mom, please do not come to us. I can not be too bad to me? Today's my birthday, August 15th at not give me this gift?
"No mother, I got very lucky girl to like you. But I'm jealous, I tell you bad mother."
"However, it could be your daughter say?
Otherwise, why not go with us. Rohit place a new job? "
Trnara eyes are rolling down the water.

"Mom Ray, my mother really oppressed. Rohit's father's love of distance reason for the increase was a lot of it. I understand Ray's mother After marriage, husband and wife, a place to be. Their new marriage, love, close these figures in their relationship strong which was built based on fear of a lifelong relationship with this a few years. the period should not be someone else, you definitely wont understand Ray's mother is mad .
And when the girl I yaboi you just like you, I'm going to play with him, will leave your job and why?
August 15th is your birthday today, so that you can make a little freedom, but the rays of my shame .... "
Mother hugging her mother's neck trna joy.
"My crazy ..."

(5) "I ask that the rich maid, independent of the school became independent of what you think yourself independent gone, I school to go diyechiluma say! Let your friends call came just leave you chiluma, has a lot of freedom-tadhinata Take Now sit majate the dishes. "

Pearls come in dead parents, rather than dress down to brush the dishes became murmurs, "Jai Ho, Jai Ho ..."
Quaker family is everything to him. Pearl secondary next year.

(6) a little late today, is going to kill the baby.
"Now is the time to butt late?"
"No sir bonatake went to school."
"Why tell me? Why did the ghost Capalo study it?"
"Today is Independence Day .... so ...."
"Eyam freedom, ha ha ha., Or IPS officer police officer will tell you sister? Maracche freedom. Work throws. Food is not an officer in the back jutale Berar, prayers!"

Raju, let alone one of the posters Kiran Bedi has looked at the photo.

(7) Barely two months have been displaced and silky at Ajmer. Today, August 15th at the flag hoisting displaced father and the whole family has to eat. Ajmer with her daughter in-laws went to the offices of the bath-pull recovered.
Vinay Babu saw a mouthful ajamirake smiled and said, "Behold you will come. Income Income."
"Ryan's not your daughter, I'm not silky, and the hospital to see mom."
"And the good they have done well. Yes, it's your mother-ray How is she?"
"Better than ever."
"All of us will be this time."

Mr. Das said to go to the altar,
"Hey, this is your husband?"
"Yes"
"Mister focus is you. For you social isolation seemed to flirt with him? Bejatera girl to escape, and the style is still granddaughter, has a relationship .... yattosaba true."
"Mister Today, August 15th. Independence Day. Today is the granddaughter of independence, and when I do not parabo parabo sir. I need to teach him too much like the regime still remained in the country. This is a problem for them.
Ajmer's. "
Vinay Babu took the flag with lap resamike rope.

Jayanti Karmakar
Photo-own

#Creazione_Production , #Vivid , #August 15th at not give me this gift?

Wednesday, 8 August 2018

#ফিরে_আসার_মন্ত্র - Mantra to came back

দোষ পেতে পেতে যন্ত্রনার বস্তাটা পিঠে নিয়ে কুঁজো হয়ে ফুটো চালা ঘরটায় চলে যাই, মেঝেতে পাতা ছেঁড়া মাদুরিতে এলিয়ে দিই শরীরটাকে। আর মাত্র দুটো দিন তারপর‌ই আসবে অমাবস্যা, ফুঁটো চালা জানান দিচ্ছে সরু একফালি শুষ্ক চাঁদ দেখিয়ে। 
                          
                            এক পাল্লা ভাঙ্গা জানালা পুকুরের ঠান্ডা হাওয়া বয়ে নিয়ে আসছে কুঁড়ে ঘরটার ভেতর। বাইরের ঝিঁ ঝিঁ পোকা ভুলতে দেয় না কিছুতেই অপমানের, নির্যাতনের ,আতঙ্কের অনুভূতি গুলো। পুকুর পাড়ে ঘ্যোঁৎ ঘ্যোঁৎ করা ব্যাঙগুলো পাহারা দিচ্ছে ব্যাঙাচিদের। আমি একা শুয়ে থাকি সব আতঙ্ককে কাটিয়ে। 

                       অন্ধকার ঘরটায় আলো দিতে আসে জোনাকি। সেই ছোটোবেলার স্মৃতিতে আলো দিতে দিতে বড়বেলার অন্ধকার স্মৃতিকেও দূর করতেই বোধোহয় আগমন।  কত খেলেছি এদের সাথে। পেছনে বয়ে বেড়ানো যন্ত্রনার ঠুলিটাকে আরাম দেয় স্যাঁতস্যাঁতে মেঝে। 

                        পোকামাকড় এখন আর আমাকে কামড়ায় না। যন্ত্রনা গিলতে গিলতে বিষধরে পরিণত হয়েছি। কলতলার হড়হড়ে শ্যাওলাগুলোও রোজ লড়াই করে মরে। বেঁচে থাকার লড়াই । যে কোনো মূহুর্তে তাদের শরীরে পড়তে পারে লোহার দাঁতের কামড় আর চামড়া খসে পড়ে মৃত্যু ঘটতে পারে তাদের। তবুও তো তারা বেঁচে থাকে সবুজ সংসার বিছিয়ে। মৃত্যুর পর‌ও আবার জন্ম নেয় তাদের সংসারকে বিস্তৃত করতে। 

                        আচ্ছা এক জীবনে ঠিক কতগুলো কঠিন লড়াই থাকে? ঠিক কতগুলো মৃত্যু অতিক্রম করলে সানন্দে বাঁচার অবকাশ পাওয়া যায়? কতগুলো ঘাত প্রতিঘাতের পর জন্ম নেয় একটা সমান্তরাল জীবন?

                         ভোরের স্নিগ্ধ আলো ঠিকরে যখন চোখে পড়ে, রাতে বয়ে যাওয়া নোনতা সমুদ্রের জল শুকিয়ে যায় ততক্ষনে, দূর হয়ে যায় সমস্ত জ্বালা। চোখ আরাম পায় গুটি পোকার নতুন জীবন পাওয়া দেখে ।

                         আচ্ছা ঠিক কতটা সময় লাগে গুটিপোকার রেশম হতে? ঠিক কতখানি সময় লাগে রেশম পোকার রঙীন জীবন পেতে? ঠিক কতটা সময় লাগে রঙীন জীবনকে সযত্নে বাঁচিয়ে রাখতে?

                        আমি তুলি দিয়ে এঁকে দিই ওর ডানায় জীবনের রং। কোথাও শান্তি, কোথাও সৌম্য, কোথাও আবার বিশ্বাস আর ভালোবাসার রং। উড়িয়ে দিই ওর বুকে একরাশ স্বপ্নের বাতাসের  থলি ভরে।

উড়ে যেতে যেতে সে বলে যায় কানে কানে----
"এইভাবেও ফিরে আসা যায়।"
 #ফিরে_আসার_মন্ত্র

#জয়ন্তী_কর্মকার♥️

English Version


To find fault with a bent back pain leakage moved to shed room, reclining on the floor on my body torn madurite. And then the end will come just two days, New Moon, is a narrow strip of the dry moon showed phumto shed.
Broken windows are competing in a pool of cold air flows inside the house sluggish. Outside the crickets crickets and worms do not forget anything, insults, violence, paranoia and Fig. Ghyomt draining the pond frogs ghyomt byanacidera guard. I'm lying alone spent all atankake.

Firefly came to light in the dark room. Barabelara memories of those early days to give light to the darkness of distant memory came bodhohaya. How many have played with them. Pain up behind the comforts thulitake damp floor.

Insects do not bite me now. Pains become bisadhare swallow. Kalatalara glistening Rose syaolaguloo die fighting. Fight to survive. Dentists bite of iron in the body may occur at any moment of their death, and the skin may occur in the fall. Yet they have survived and spread the Green family. Born after the death of the cosmic them to expand.

Well, one's life is tough, just how many? Look forward to death to avoid exceeding the number of available vacation? Some are born after overcoming hurdles in a parallel life?

Thikare soft light of dawn, when the sight of the night flowing salty sea water and then dry up, the irritation is eliminated. Relax your eyes to see the small insect found a new life.

Well, just how much time it takes to silk and silk worms? Colored silk worm exactly how much time it takes to get life? Exactly how long it takes to keep alive the colorful life of the well?

I pick up the color of the man gave her wings. No peace, majestic places, where the color of faith and love. I dream of a flurry of blows on his chest filled with air bag.

Go fly, he goes on to say ---- ear
"Eibhabeo can come back."

#Jayanti_Karmakar ♥ ️
#Creazione_Production , 

Monday, 30 July 2018

নীলকন্ঠ - purifier throat

 স্কচের বোতলে আঙ্গুল চুবিয়ে চেখে দেখতে পারিনি কোনোদিন, গলায় দিতে পারিনি কোনোদিন এই অজানা স্বাদের একটা ফোঁটাও। নীলকন্ঠ হয়ে আগেই পুড়িয়েছি গলাকে। যত যন্ত্রনা সব গলা দিয়েই তো নামে! 
                              
                             নরম পানীয়তে চুমুক দিই তাই এখনো। ঠান্ডা পানীয় শীতল করে গলার ঘা কে। 

                                সময় ভেঙ্গে গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যায় যন্ত্রনার তাপে। গুঁড়ো গুঁড়ো সময়কে নাড়াচাড়া করি বিস্মৃতির চামচ দিয়ে। খুঁজে পাই এক কুচো দু'কুচো ভাঙ্গা ভাঙ্গা , জোড়া লাগানো, তাপ্পি মারা কিছু স্মৃতি। 

                          নরম পানীয়ের বুকে ভর দিয়ে, ভুলে যাই খাবার চার্টের তালিকা। ভুলে যাই দুপুরে বিয়ার আর রাত্রিতে স্কচ খাওয়ার অদম্য স্পৃহাকে। 

                        আমি এখনো বরফ ভালোবাসি। যেই বরফ পাহাড়ের গায়ে সাদা চাদর পরিয়ে দেয়, 
যার দু' কুচিতেই পাতলা শৌখিন বিদেশী গ্লাসটা ঠান্ডা হয়ে যায় সন্ধের নেশায়, যার এক টুকরো বদ রক্ত জমে যাওয়া কালশিটের যন্ত্রনা কমাতে সাহায্য করে, আমি সেই বরফকে ভালোবাসি। 

                       গড়গড় করে লিখে চলি আবোল তাবোল শব্দ। ভাষারা খেই হারিয়ে ফেলে জুড়িগাড়িতে চড়ে রূপকথার ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে। পাতার পর পাতা ভিজে যায় পানীয় গ্লাসের ঘামে। কবিতারা গদ্যের আকার নেয়। 

                      ছুটি দিয়েছি ক্লান্তির ঘামকে, ছুটি দিতে পারিনি নরম পানীয় ভর্তি ঠান্ডা গ্লাসকে যা টনসিলের ব্যথাকে বাড়িয়ে আরাম দেয় আমায় রোজ আমার নীলকন্ঠকে, যা অমরত্বের লোভে গিলেছিল আমার ভালোবাসা অন্য কেউ আর আমি তার মন্থনে বেরিয়ে আসা গরলকে।

                   ঠান্ডা গ্লাসটা শান্ত করে আজও আমার নীলকন্ঠকে। ছুটি দিতে পারিনি কোনোদিন। অদম্যকাল ছুটি দিতে পারবো না তাকে। নীলকন্ঠের বড়ো প্রিয় ওই ঝাঁঝালো স্বাদটা।

#ছবি_নিজস্ব
#জয়ন্তী_কর্মকার♥️













English Version :-


Cubicle finger could never taste the bottle of Scotch, vowed never able to taste a drop of the unknown. Before the poet purifier throat. With neck pain as well as all!
Sip soft drinks do so yet. Sore throat, a cold beverage cooler.

During the crushed powder under pain. Crushed with a spoon crushed Time nurture oblivion. One can find chopped dukuco broken, knit, tuck away some memories.

Leaning on soft drinks, forget the food chart list. Scotch drinking beer at noon, and night, uncompromising sprhake forgotten.

I still love the snow. And put on a white sheet of snow to the mountains,
The two foreign kucitei thin glass centerpiece of the cold dusk intoxication, a piece of bad blood, which helps to reduce the mounting kalasitera pains, I love the ice.

Let them write nonsense gurgling sound. Bhasara clue to address the fairy riding jurigarite losing. After the leaves are soaked with sweat drinking glass leaves. Kabitara prose takes shape.

Ghamake leave the tired, unable to leave cold soft drinks filling glasake tonsil pain, which can increase the comfort of my nilakanthake Rose me, immortality, which is the love of my love for someone else, and I manthane gilechila garalake come out.

I still nilakanthake cold glass to cool. Never been able to leave. Adamyakala can not leave him. The pungent taste of the big favorite poet.
Picture - Source
Writer - Jayanti Karmakara ♥ ️

#Scotch , #soft drinks , #Creazione_Production , #Vivid

Thursday, 18 January 2018

EMINENT CARTOONIST CHANDI LAHIRI PASSES AWAY

Kolkata, January 18, 2018: Bengali’s practice of cartoon here comes to an end when well-known cartoonist and author Chandi Lahiri passed away this Thursday afternoon at about 1:50 pm in R.G. Kar Hospital. He was 88 at the time of death.
Unwell for the few days and after he was diagnosed with pneumonia, he was admitted to the R.G. Kar Hospital two days ago, said his family members.
Lahiri was suffering from age related ailments from quite some times. He was admitted to the hospital because of his deteriorating health. He was survived by his wife and daughter, Trina Lahiri who is also a reputed artist.
Chandi Lahiri’s cartoons reflected the socio-political situations in West Bengal as well as the socio-economic aspects of the society in the entire country for more than 50 years.
The renowned cartoonist had an enormous number of fan-following among-st the readers of various daily newspapers and tabloids where his works got appeared. His cartoons were used in government campaigns because of his unique style which made him an institution.
The famed cartoonist was born on March 13, 1931 in Nadia district. He also got involved in politics in his younger days as a young teenager.
Started his career as a journalist in the year of 1952 at DainikLoksevak newspaper, ChandiLahiri gradually became a full-time cartoonist within the next one decade. He began to work as a cartoonist in 1961. He went on to join Ananda bazaar Patrika in the year of 1962. He had also written different books on cartoon. ‘Bidesher Chokhebangla’, ‘Chandir Chandipath’ and ‘Bangla Cartooneritihas’ (History of cartoons in Bengal) is one of his excellent works.


Chief Minister Mamata Banerjee twitted after his emancipation to extend her condolences,“Saddened at the passing away of eminent artist and cartoonist Chandi Lahiri. May his work continue to engage and entertain. My heartfelt condolences to his family.”


Written & Reported by Sutrishna Paswan
Picture by source